স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, করোনা মহামারিতে ক্ষতিগ্রস্ত শিক্ষা খাতকে বাঁচাতে বিকল্প ও সৃজনশীল পন্থা খুঁজে বের করে সংসদ সদস্যদের কাজ করার এখনই সময়। বৃহস্পতিবার ‘হাই লেভেল রাউন্ড টেবিল ফর পার্লামেন্টারিয়ান্স অন এডুকেশন ফিন্যান্সিং’ শীর্ষক ভার্চুয়াল ‘গ্লোবাল এডুকেশন সামিট’-এ স্পিকার এ কথা বলেন।
কমনওয়েলথ পার্লামেন্টারি অ্যাসোসিয়েশন (সিপিএ) এবং ইন্টারন্যাশনাল পার্লামেন্টারি নেটওয়ার্ক ফর এডুকেশনের যৌথ উদ্যোগে বাংলাদেশ সময় বৃহস্পতিবার রাতে এ সম্মেলন হয়। এতে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যুক্ত হন শিরীন শারমিন চৌধুরী। সামিটে বিভিন্ন দেশের আইনপ্রণেতারা বক্তব্য দেন।
স্পিকার বলেন, অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও করোনাকালে শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হয়েছে। মহামারি দীর্ঘায়িত হলেও শিক্ষা খাতকে এগিয়ে নিতে উদ্ভাবনী সমাধান খুঁজতে হবে। তিনি আশা প্রকাশ করেন, করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত শিক্ষা কার্যক্রম সচলে সিপিএর উদ্যোগ ‘গ্লোবাল পার্টনারশিপ ফর এডুকেশন’ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
স্পিকার বলেন, শিক্ষা কার্যক্রম সচল রাখতে ইন্টারনেট ব্যবস্থা থেকে শুরু করে মোবাইল ডাটা ও আনুষঙ্গিক ব্যয় একটি চ্যালেঞ্জ। এ ক্ষেত্রে বাজেটে অতিরিক্ত আর্থিক বরাদ্দের প্রয়োজন হবে।
গ্লোবাল পার্টনারশিপ ফর এডুকেশন করোনার বিপর্যস্ত শিক্ষা কার্যক্রমকে ঢেলে সাজাতে যেসব পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে, তা অনুসরণ করলে সংসদ সদস্যরা সহজেই ভবিষ্যৎ কর্মপন্থা নিরূপণ করতে পারবেন। ইতোমধ্যে বাংলাদেশ সরকার ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেটে উপবৃত্তি খাতে আর্থিক বরাদ্দ বাড়ানোর প্রস্তাব করেছে।-online
Comments are closed.