‘আমাদের শিক্ষকদের মধ্যে একটা বড় অংশ, ঘটনাচক্রে শিক্ষক। অন্য কোনো পেশায় অনেকেই যেতে পারেননি, শিক্ষকতা কোনোদিন তারা চাননি। আমাদের প্রশিক্ষিত শিক্ষক প্রয়োজন’।
গত শুক্রবার মহান শিক্ষা দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক উপকমিটি আয়োজিত ‘শিক্ষা: ২০৪১ সালের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের বাস্তবিক কৌশল’ শীর্ষক এক সেমিনারে এসব কথা বলেছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।
তিনি আরো বলেন, ‘যিনি শিক্ষকতা পেশায় আসবেন তিনি তার জীবনের লক্ষ্যই হবে শিক্ষকতা পেশা। তিনি সেই লক্ষ্য নির্ধারণ করে আসবেন।’
শিক্ষকের সন্তান দীপু মনি বলেন, ১৯৬২ সালের এই দিনে পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর চাপিয়ে দেওয়া শিক্ষানীতির বিরুদ্ধে আন্দোলনে শহীদ হন ওয়াজিউল্লাহ, গোলাম মোস্তফা, বাবুল প্রমুখ। তাদের স্মরণে এ দিনটি ‘শিক্ষা দিবস’ হিসেবে পালিত হয়ে আসছে।
মন্ত্রী বলেন, শিক্ষায় শুধু পরীক্ষা আর সনদের মধ্যেই আমরা আটকে ছিলাম। এখন তাই পরীক্ষায় মূল্যায়নের পদ্ধতি বদলে ফেলছি। আমাদের লক্ষ্য পড়াশোনার মধ্যে আনন্দ নিয়ে আসা। পড়াশুনা যাতে চাপে রূপ না নেয়।
Comments are closed.