Customize Consent Preferences

We use cookies to help you navigate efficiently and perform certain functions. You will find detailed information about all cookies under each consent category below.

The cookies that are categorized as "Necessary" are stored on your browser as they are essential for enabling the basic functionalities of the site. ... 

Always Active

Necessary cookies are required to enable the basic features of this site, such as providing secure log-in or adjusting your consent preferences. These cookies do not store any personally identifiable data.

No cookies to display.

Functional cookies help perform certain functionalities like sharing the content of the website on social media platforms, collecting feedback, and other third-party features.

No cookies to display.

Analytical cookies are used to understand how visitors interact with the website. These cookies help provide information on metrics such as the number of visitors, bounce rate, traffic source, etc.

No cookies to display.

Performance cookies are used to understand and analyze the key performance indexes of the website which helps in delivering a better user experience for the visitors.

No cookies to display.

Advertisement cookies are used to provide visitors with customized advertisements based on the pages you visited previously and to analyze the effectiveness of the ad campaigns.

No cookies to display.

Take a fresh look at your lifestyle.

হযরত মুহাম্মদ (স:) কে অবমাননা করলে মৃত্যুদণ্ডের আইন জারি করছে ব্রুনাই!

516

 

হজরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রতি অবমাননা এবং সমকামিতার অপরাধে মৃত্যুদণ্ডের বিধান রেখে ইসলামি শরীয়া আইন জারি করতে যাচ্ছে ব্রুনাই সরকার।নতুন শরীয়া আইনে চুরির শাস্তি হিসেবে অঙ্গচ্ছেদের বিধান থাকছে। নতুন আইন অনুযায়ী ধর্ষণ, ব্যভিচার, ব্যবচ্ছেদ, ডাকাতি এবং মহানবী হজরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রতি অবমাননা ও মানহানিকে মৃত্যুদণ্ডযোগ্য করা হয়েছে। আর গর্ভপাতের জন্য শাস্তি হবে চুরির মতো অঙ্গচ্ছেদ।

১৮ বছরের কম বয়সী মুসলমান শিশুদের ইসলাম ছাড়া অন্য ধর্মের শিক্ষা গ্রহণের জন্য প্ররোচিত বা উত্সাহিত করাটাকে অপরাধমূলক দণ্ড হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। আইন বেশিরভাগ মুসলমানদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য, যদিও কিছু দিক অমুসলিমদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে।বুধবার এই সিদ্ধান্তের কথা ঘোষণা করেন দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার ব্রুনাই এর সুলতান হাসান আল-বলখাই। বুধবার জাতির উদ্দেশ্যে এক ভাষণে তিনি বলেন, আমি ইসলামিক শিক্ষাকে এই দেশে শক্তিশালী করতে চাই। নতুন আইন অনুযায়ী সমকামিতার শাস্তির জন্য চারজন প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষীর প্রয়োজন হবে।

দেশটিতে আগেই সমকামিতাকে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করা হয়েছে। বর্তমানে সমকামিতার জন্য শাস্তি রয়েছে ১০ বছরের কারাদণ্ড। সুলতান শাসিত দ্বীপ রাষ্ট্র ব্রুনাই বর্তমানে অর্থনৈতিকভাবে বেশ সমৃদ্ধ। তারা বিপুল পরিমান তেল ও গ্যাস রপ্তানি করে থাকে।সুলতান এর বয়স বর্তমানে ৭২ বছর। যিনি ব্রুনাই এর বিনিয়োগ সংস্থার প্রধান। বিশ্বের কিছু শীর্ষ হোটেলের মালিক তিনি। যার মধ্যে রয়েছে লন্ডনের ডর্চেস্টার হোটেল ও লস অ্যাঞ্জেলসের বিবিয়ারলি হিলস হোটেল। চার লাখ ২০ হাজার জনসংখ্যার এই দেশে মুসলমান রয়েছে দুই তৃতীয়াংশের মতো।

ব্রুনেইতে মৃত্যুদণ্ড থাকলেও ১৯৫৭ সালের পর তা দণ্ড হিসেবে কার্যকর করা হয়নি। দেশটি প্রথম শরীয়া আইন চালু করে ২০১৪ সালে। তখন সাধারণ ও শরীয়া দু’ধরনের আইনই বহাল রাখা হয়। এখন আগামী কয়েক বছরের মধ্যেই নতুন এই দণ্ডবিধি কার্যকরের ঘোষণা দিয়েছেন সুলতান।প্রথম দফায় কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ডের মতো শাস্তি সমূহ ২০১৪ সাল থেকে চালু করা হয়। তখন অঙ্গচ্ছেদ ও পাথর নিক্ষেপের মতো আইনগুলো পরবর্তী দুই ধাপে কার্যকর করার কথা বলা হয়েছিল।

প্রতি বৃহস্পতিবার দুপুরে ১০০-১৫০ জন গরিব শ্রেণির বিশেষ করে ভিক্ষুকদের পেট পুরে ফ্রিতে খাওয়ান আলী আজগর হোসেন। অভাবের সংসারে পরিবারের সদস্য সংখ্যা বেশি হওয়ায় নুন আনতে পান্তা ফুরানোর মতো অবস্থা। ২২ বছর আগে বাবা-মায়ের ওপর অভিমান করে পরিবার নিয়ে নিজ জেলা ছেড়ে নওগাঁতে চলে আসেন।এরপর শহরের বালুডাঙা বাসস্ট্যান্ডে ২৫ টাকা বেতনে হোটেলে কাজ শুরু করেন। আর সেই হোটেল বয় আজ হাজী নজিপুর হোটেল অ্যান্ড বিরিয়ানি হাউসের মালিক আলী আজগর হোসেন। তার বাড়ি নাটোর জেলার সিংড়া উপজেলার মহেষচন্দ্রপুর গ্রামে হলেও এখন জমি কিনে নওগাঁ শহরের চকরামচন্দ্র মহল্লায় বসবাস করছেন সপরিবারে।

শহরের বালুডাঙা বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন আদালত চত্বর। আদালত গেটের প্রধান ফটকের বিপরীতে রাস্তার পশ্চিম পাশে ‘হাজী নজিপুর হোটেল অ্যান্ড বিরিয়ানি হাউস’। যেখানে সপ্তাহে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত চলে বেচাকেনা। হোটেল মালিক সপ্তাহের প্রতি বৃহস্পতিবার দুপুরে ১০০-১৫০ জন গরিব শ্রেণির বিশেষ করে ভিক্ষুকদের পেট পুরে ফ্রিতে খাওয়ান।যেখানে খাবার মেন্যুতে থাকে মাছ, মাংস, ডিম, সবজি ও ডাল। হোটেলের সামনে চেয়ার-টেবিলে তাদের খাবারের ব্যবস্থা করা হয়। প্রথমে দেখলে মনে হতে পারে কোনো ছোটোখাটো অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।

এছাড়া অন্যান্য দিনে ২০-২৫ জনের মতো খেয়ে থাকেন। তবে বৃহস্পতিবার সবার জানা থাকায় সেদিন বেশি মানুষ হয়ে থাকে। এক যুগ ধরে এভাবে মানুষদের একবেলা খাবার দিয়ে আসছেন আলী আজগর হোসেন।হোটেল মালিক আলী আজগর হোসেন বলেন, অভাবের মধ্য দিয়েও অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করেছি। ১৯৯৭ সালে বাবা-মায়ের ওপর অভিমান করে স্ত্রী ও ছেলেমেয়েকে নিয়ে নওগাঁতে এসে হোটেলে ২৫ টাকা দিনে কাজ শুরু করি। বেশ কয়েক বছর হোটেলে কাজ করলাম। হঠাৎ একদিন হোটেল মালিক তার ব্যবসা বন্ধ করে দিয়ে বাড়িতে চলে গেলেন।

তিনি বলেন, পরে হোটেল মালিককে বুঝিয়ে নিয়ে আসি এবং তার দোকান চালানোর জন্য অনুমতি নেই। মালিক বললেন, যদি দোকান চালাতে পার তাহলে চালাও। এতে আমার কোনো আপত্তি নেই।আলী আজগর হোসেন বলেন, এরপর ২ কেজি, ৫ কেজি গরুর মাংস বিক্রি থেকে শুরু করে আজ অনেক বেচাকেনা হয়। দোকানে ৩৫ জন কর্মচারী কাজ করে। আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। শহরের মাথা গুঁজার মতো একটু জায়গা হয়েছে। দুই মেয়ে ও এক ছেলে পড়াশোনা করছে।

বয়োজ্যেষ্ঠ নুর জাহান ও জাহিদুল বলেন, আমরা গরিব মানুষ। ভিক্ষা করে ভালোমন্দ খেতে পারি না। ৩-৪ বছর ধরে এ হোটেলে নিয়মিত খেতে আসি। শহরের বিভিন্ন জায়গায় ভিক্ষা করে বৃহস্পতিবার দুপুরে এসে কখনও গোস্ত ও কখনও মাছ দিয়ে পেট পুরে খাবার খাই। আল্লাহ যেন দোকানদারের মঙ্গল করেন।

source: DBC

Comments are closed.