শিক্ষকদের নির্যাতন যেন নিত্যনৈমিত্তিক বিষয় হয়ে দাড়িয়েছে…..
আবারও শিক্ষক নির্যাতনের খবর পাওয়া গেল এই করোনায় দূঃসময়ের মধ্যেই।
মনুষ্যত্ব হারিয়ে ফেলল কী সমাজের মানুষ?
বাসুটিয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মাহবুবা আক্তার রায়হান ও বেলাব সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মাহমুদুর রহমান আহাদকে এলোপাথারি কুপিয়ে গুরুতর জখমসহ আহত করে।
জানা যায়, মশাখালী ইউনিয়নের বাইলনা মোড়লবাড়ীর সন্ত্রাসী জসিম উদ্দিনের নেতৃত্বে তাঁর লোকবল নিয়ে তাদের উপর আক্রমণ চালায়। আহত ২ জনই ভাইবোন।
পরে লোকজনের সহায়তায় দুইজন সম্মানিত শিক্ষককেই ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গুরুতর আহত অবস্থায় ভর্তি করা হয়েছে।
বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির পক্ষ থেকে সন্ত্রাসী জসিমউদ্দীনকে দ্রুত গ্রেফতার করে দ্রুত আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদানের জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সহ সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।
প্রতিবাদ জানিয়ে শাস্তি দাবি করে বলা হয়, বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির পক্ষ থেকে সহকারী শিক্ষক মাহবুবা আক্তার ও মাহমুদুর রহমান আহাদের উপর হামলাকারীকে দ্রুত আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবী জানাচ্ছি।
ফেসবুকে অনেকেই মন্তব্য করেছেন, তীব্র নিন্দা জানাই এবং অপরাধীদের দ্রুত আইনের আওতায় এনে কঠিন সাজা দাবি করছি।
মন্তব্য করে Shafiqul Islam Rasel বলেন, তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি । অপরাধীকে দ্রুত গ্রেফতার করে, বিচারের আওতায় আনার জন্য জোর দাবি জানাচ্ছি। আহত সম্মানিত শিক্ষকদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করছি।যে সন্ত্রাসী এই দু,জন শিক্ষককে কুপিয়ে জখম করেছে, ওরা মানুষ নয়,মানুষ নামে কাপুরুষ।এদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্থি দাবী করছি।
বিস্তারিত তথ্য এখনও জানা যায়নি।
তথ্যটির সূত্র: মোঃ আবুল কাসেম স্যারের ফেসবুক ওয়াল থেকে নেয়া
সাধারণ সম্পাদক
বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি।